রফিকুল ইসলাম মাদানির গোপন বিবাহের স্বীকারোক্তি !

স্থানীয় সংবাদদাতা :
মাদানীকে নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দার নিজ বাড়ি থেকে বুধবার (৭ এপ্রিল) ভোরে আটক করে র্যাব।
শারীরিক গঠন শিশুদের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে “শিশু বক্তা” মাদানীর বয়স প্রায় ২৬-২৭ বছর । “শিশুবক্তা” হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানীকে রাষ্ট্রবিরোধী ও রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে কটাক্ষ করা এবং উসকানিমূলক কথাবার্তা বলার অভিযোগে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় মাদানীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে বিভিন্ন পর্নো ভিডিও’র খোঁজ পেয়েছে র্যাব।
র্যাবের তদন্ত সূত্রে জানা যায়, মাদানী তার ভাবির এক আত্মীয়াকে ২০১৯ সালে গোপনে বিয়ে করেন। এ বিয়ে শুধু কলেমা পড়েই করা হয়েছিল, কোনো কাবিননামা বা রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছিল না। মাদানীর ভাবি ছাড়া এই বিয়ের কথা আর কেউ জানতো না বলেও জানিয়েছে তারা। মাদানী তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে মাদানীর গোপনে বিবাহিত স্ত্রী’র বাড়িতে আনুষ্ঠানিক বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। তবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে মেয়েটির পরিবার।
র্যাব কর্মকর্তারা জানান, আটক রফিকুল ইসলাম মাদানীর মোবাইল ফোন চেক করলে একাধিক পর্নো ভিডিও’র অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। তাছাড়া মাদানীর ব্যক্তিগত ম্যাসেঞ্জার অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন জনকে আপত্তিকর ছবি পাঠানোর প্রমাণও পাওয়া গেছে। যদিও এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয় নি মাদানী। র্যাব আরও জানায়, মাদানী দু’ বছর আগে দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়াকে বিয়েও করেছেন। তবে বিয়ের বিষয়টি তাদের পরিবারের কেউও জানতো না।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর র্যাব জানতে পেরেছে, মৃত শাহাবুদ্দিনের পাঁচ ছেলের মধ্যে রফিকুল ইসলাম সবার ছোট। নেত্রকোনার মালনী এলাকায় জামিয়া ইসলামিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করার পর রাজধানীর বারিধারার জামিয়া মাদানীয়া মাদ্রাসায় পড়াশোনা সম্পন্ন করেন মাদানী। তার শারীরিক গঠন শিশুদের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে “শিশু বক্তা” মাদানীর বয়স প্রায় ২৬-২৭ বছর।
র্যাব এর গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম বলেন, মাদানীর ফোনে অনেক গোপন তথ্য কিছু পাওয়া গেছে। এসব তথ্য খতিয়ে দেখছে র্যাব। আপাতত মাদানীর বিরুদ্ধে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে জানিয়ে র্যাব কর্মকর্তারা জানান, মামলার তদন্তের দায়িত্ব র্যাবকে দেবার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করবে তারা।
সম্প্রতি এক বক্তৃতায় মাদানী “রাষ্ট্রপতি মানি, যদি সে ইসলাম মানে। প্রধানমন্ত্রী মানি, যদি সে ইসলাম মানে। এই কচুর প্রধানমন্ত্রী মানি না যদি সে ইসলামের বিরুদ্ধে যায়।” বলার পর সেই বক্তৃতাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া মাদানীর অনেক উসকানিমূলক বক্তব্যও বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার হলে ভিডিওগুলো নিয়ে সরকারের তীব্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়।
এদিকে “রাষ্ট্রবিরোধী ও উসকানিমূলক” বক্তব্য দেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাসে মাদানী জানিয়েছেন, মঞ্চে উঠে বক্তৃতা দেবার সময় অতিরিক্ত উত্তেজনায় কি বলছেন তার হুঁশ ছিল না। “জোশের কারণে হুঁশ ছিল না” দাবি করে মাদানী ভবিষ্যতে এ ধরনের মন্তব্য আর না করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন।
মাদানীকে গত ২৫ মার্চ মতিঝিল এলাকায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরবিরোধী মিছিল ও ভাঙচুরের সময় আটক করেছিল পুলিশ। তবে কয়েক ঘণ্টা পরেই তাকে ছেড়ে দিয়েছিল পুলিশ।
শারীরিক গঠন শিশুদের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে “শিশু বক্তা” মাদানীর বয়স প্রায় ২৬-২৭ বছর “শিশুবক্তা” হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানীকে রাষ্ট্রবিরোধী ও রাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে কটাক্ষ করা এবং উসকানিমূলক কথাবার্তা বলার অভিযোগে গ্রেফতার করেছে র্যাব। এ সময় মাদানীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে বিভিন্ন পর্নো ভিডিও’র খোঁজ পেয়েছে র্যাব।
মাদানীকে নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিরকান্দার নিজ বাড়ি থেকে বুধবার (৭ মার্চ) ভোরে আটক করে র্যাব।
র্যাব কর্মকর্তারা জানান, আটক রফিকুল ইসলাম মাদানীর মোবাইল ফোন চেক করলে একাধিক পর্নো ভিডিও’র অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। তাছাড়া মাদানীর ব্যক্তিগত ম্যাসেঞ্জার অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন জনকে আপত্তিকর ছবি পাঠানোর প্রমাণও পাওয়া গেছে। যদিও এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয় নি মাদানী। র্যাব আরও জানায়, মাদানী দু’ বছর আগে দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়াকে বিয়েও করেছেন। তবে বিয়ের বিষয়টি তাদের পরিবারের কেউও জানতো না।
র্যাবের তদন্ত সূত্রে জানা যায়, মাদানী তার ভাবির এক আত্মীয়াকে ২০১৯ সালে গোপনে বিয়ে করেন। এ বিয়ে শুধু কলেমা পড়েই করা হয়েছিল, কোনো কাবিননামা বা রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছিল না। মাদানীর ভাবি ছাড়া এই বিয়ের কথা আর কেউ জানতো না বলেও জানিয়েছে তারা।
মাদানী তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গত মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল) ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে মাদানীর গোপনে বিবাহিত স্ত্রী’র বাড়িতে আনুষ্ঠানিক বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। তবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে মেয়েটির পরিবার।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর র্যাব জানতে পেরেছে, মৃত শাহাবুদ্দিনেট পাঁচ ছেলের মধ্যে রফিকুল ইসলাম সবার ছোট। নেত্রকোনার মালনী এলাকায় জামিয়া ইসলামিয়া হুসাইনিয়া মাদ্রাসায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করার পর রাজধানীর বারিধারার জামিয়া মাদানীয়া মাদ্রাসায় পড়াশোনা সম্পন্ন করেন মাদানী। তার শারীরিক গঠন শিশুদের মতো হলেও প্রকৃতপক্ষে “শিশু বক্তা” মাদানীর বয়স প্রায় ২৬-২৭ বছর।
এ বিষয়ে র্যাব এর গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম বলেন, মাদানীর ফোনে অনেক গোপন তথ্য কিছু পাওয়া গেছে। এসব তথ্য খতিয়ে দেখছে র্যাব।
আপাতত মাদানীর বিরুদ্ধে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে জানিয়ে র্যাব কর্মকর্তারা জানান, মামলার তদন্তের দায়িত্ব র্যাবকে দেবার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করবে তারা।
সম্প্রতি এক বক্তৃতায় মাদানী “রাষ্ট্রপতি মানি, যদি সে ইসলাম মানে। প্রধানমন্ত্রী মানি, যদি সে ইসলাম মানে। এই কচুর প্রধানমন্ত্রী মানি না যদি সে ইসলামের বিরুদ্ধে যায়।” বলার পর সেই বক্তৃতাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া মাদানীর অনেক উসকানিমূলক বক্তব্যও বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার হলে ভিডিওগুলো নিয়ে সরকারের তীব্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়।
এদিকে “রাষ্ট্রবিরোধী ও উসকানিমূলক” বক্তব্য দেওয়ার বিষয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাসে মাদানী জানিয়েছেন, মঞ্চে উঠে বক্তৃতা দেবার সময় অতিরিক্ত উত্তেজনায় কি বলছেন তার হুঁশ ছিল না। “জোশের কারণে হুঁশ ছিল না” দাবি করে মাদানী ভবিষ্যতে এ ধরনের মন্তব্য আর না করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন।
মাদানীকে গত ২৫ মার্চ মতিঝিল এলাকায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরবিরোধী মিছিল ও ভাঙচুরের সময় আটক করেছিল পুলিশ। তবে কয়েক ঘণ্টা পরেই তাকে ছেড়ে দিয়েছিল পুলিশ।