“আইডিইবি-এর বর্তমান অবৈধ নির্বাহী কমিটির দুর্নীতির বিরুদ্ধে” সংবাদ সম্মেলন

0
DSC_0233 copy

জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের উদ্যোগে “আইডিইবি-এর বর্তমান অবৈধ নির্বাহী কমিটির দুর্নীতির বিরুদ্ধে” সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইডিইবি’র প্রবীন নেতৃবৃন্দ, পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আ: রব ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হক, উপদেষ্টা মÐলীর সদস্যসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের উদ্যোগে “আইডিইবি-এর বর্তমান অবৈধ নির্বাহী কমিটির দুর্নীতির বিরুদ্ধে” সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইডিইবি’র প্রবীন নেতৃবৃন্দ, পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আ: রব ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হক, উপদেষ্টা মÐলীর সদস্যসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের উদ্যোগে “আইডিইবি-এর বর্তমান অবৈধ নির্বাহী কমিটির দুর্নীতির বিরুদ্ধে” সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইডিইবি’র প্রবীন নেতৃবৃন্দ, পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আ: রব ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হক, উপদেষ্টা মÐলীর সদস্যসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

স্টাফ রিপোর্টার: আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের উদ্যোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আইডিইবি’র বর্তমান অবৈধ কেন্দ্রীয় কমিটির চরম দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়মের চিত্র তুলে ধরে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হক।

তিনি তাঁর বক্তব্যে জানান, আইডিইবি’র বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির ক্ষমতা স্থায়ীকরণের জন্য তাদের বেতনভুক্ত কর্মচারী ও ব্যবসায়ীক পার্টনার দ্বারা নির্বাচন কমিশন গঠন এবং উক্ত নির্বাচন কমিশন দ্বারা ব্যাকডেটে তফসিল ঘোষণা করেছিল। আইডিইবি’র কেন্দ্রীয় কমিটির শীর্ষ নেতাদ্বয় হামিদ-শামসুর রহমান নমিনেশন পেপার দাখিলের দিনে বিপুল অর্থের বিনিময়ে সন্ত্রাসী গুন্ডাবাহিনী দ্বারা ত্রাস কায়েম করে নমিনেশন পেপার দাখিলে বাধা প্রদান এবং প্রার্থী ও নেতৃবৃন্দকে আইডিইবি ভবনে অস্ত্রের মুখে জিম্মি রাখেন।

তিনি জানান, আইডিইবি’র বর্তমান সভাপতি এ কে এম এ হামিদ ও সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান নিজেদের বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে ক্ষমতায় আসেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা কেউই মুক্তিযোদ্ধা নন। বরং যখন যে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিলেন তখন তার হয়ে তারা আইডিইবি’র পদ দখলে রেখেছেন। বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটি, জেলা কমিটি সহ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক পদে জামায়াত বিএনপি সহ স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিদের পুনর্বাসিত করেছেন হামিদ-শামসুর রহমান। তিনি আরও জানান, আইডিইবি ভবনে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের জন্য বরাদ্দকৃত কক্ষটিও অনুমোদিত পরিষদকে ব্যবহার করতে দেওয়া হচ্ছে না। শুধু তাই নয় আইডিইবি’তে সরকারি অনুদান, ভবন ভাড়া, হল ভাড়াসহ মোট আয় প্রতিবছর প্রায় ৮-১০ কোটি টাকা। যা বর্তমান নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন ব্যক্তিস্বার্থে ব্যয় করেন। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ইন্সট্রাক্টর থেকে এখন একাধিক পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক হয়েছেন।
এমতাবস্থায়, অনুমোদিত পরিষদে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ভবনে তাদের বরাদ্দকৃত কক্ষটি ব্যবহার করতে দেওয়া এবং আইডিইবি’র সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালনকারী সদস্য প্রকৌশলী দ্বারা ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) পরিচালনার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট নেতৃবৃন্দ জোর দাবি জানান।

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আইডিইবি’র প্রবীন নেতৃবৃন্দ, পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আ: রব ভূঞা, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্যসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

About Post Author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *