করোনা নির্মূলে চূড়ান্তভাবে ড: মুসার ফর্মূলা অনুমোদন দিয়েছে নাসা

নাসার প্রধান সায়েন্টিস্ট জেমস এল গ্রীন বিশ্বব্যাপি করোনা ভাইরাস শতভাগ নির্মূলে বাংলাদেশি ধনকুবের ড: মুসা বিন শমশের আবিস্কৃত ফর্মূলা অবশেষে অনুমোদন দিতে বাধ্য হলেন।
ড: মুসা তার অভাবনীয় থিয়োরি বিশ্বের করোনা ভাইরাস রোগিদের জন্য আবিস্কার করে নাসায় উপস্থাপন করলে তা গৃহীত হয়।
উল্লেখ্য,সায়েন্টিস্ট না হয়েও ড: মুসা করোনা ভাইরাস রোগির চিকিৎসায় প্রথমবারের মত সফলভাবে এগিয়ে আসেন। ২৩ মে নাসার প্রধান সায়েন্টিস্ট জেমস গ্রীন এক পত্রে ড: মুসাকে তার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শুভচ্ছো জানিয়ে অনুমোদনের কথা নিশ্চিত করেন।
চিঠিতে বলা হয় ,সায়েন্টিস্ট না হয়েও মানবজাতির কল্যাণে আধুনিক ইতিহাসের এই দুর্ধর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ি মানব জাতিকে রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখলেন। বাংলাদেশের প্রিন্স হিসেবে খ্যাত ড: মুসা আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে একটি সুপরিচিত নাম।
১৯৯৬ সালে লন্ডন সানডে টেলিগ্রাফ তাদের পত্রিকার প্রচ্ছদে পুরো পাতা জুড়ে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে পত্রিকাটি অনেক অবিশ্বাস্য সব ঘটনার উদঘাটন করে যা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। সানডে টেলিগ্রাফ ড: মুসাকে বিশ্বের ভয়ংকর ধনী বলে উল্লেখ করেছিল। ড: মুসা বিশ্বের বহু দেশে বহু কল্যাণমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেন। একথা সবাই জানে যে সুইস ব্যাংক ড: মুসার ৬০ বিলিয়ন ডলার এক যুগেরও বেশি সময় ধরে জব্দ করে রেখেছে।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায় এই অর্থের পরিমান আরো অনেক বেশি। ড: মুসার আবিস্কারের মূল বিশেষত্ব হল তিনি সুনির্দিষ্টভাবে করোনা ভাইরাসের বৈশিষ্টগুলো নাসাকে উপস্থাপনে সক্ষমতা দেখানোর পাশাপাশি আক্রমণের ধরণ ও চিকিৎসার পন্থা ও বিশ্লেষণের উপায় বলেছেন। জেমস গ্রীন বলেছেন, ঝুকির বিষয়টি মাথায় রেখেও বলা যায় আমরা থিয়োরি মোতাবেক তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হব।
গ্রীন বলেন,দু:খের বিষয় হল, এখন পর্যন্ত কোন ভ্যাকসিন করোনা চিকিৎসায় উদ্ভাবিত হলনা। এই ভাইরাসটি কোন প্রাকৃতিক উৎসের মাধ্যমে সৃষ্ট নয়। তথাকথিত সায়েন্টিস্টদরে সৃষ্টি যারা সমস্ত মানবতার শত্রু। তাদের সৃষ্ট এই ভাইরাস আজ মানুষের জীবনকে গভীর সংকটে ফেলেছে এবং মানুষের শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন অঙ্গকে ধংস করে।
অত্যধিক শক্তিশালী এই ভাইরাসটি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে জোক ও আঠার মত লেপ্টে থাকে। বর্তমানের প্রচলিত ভ্যাকসিন গুলো সাময়িক সুস্থতা দিলেও স্থায়ভিাবে চিকিৎসায় এগুলো পুড়িয়ে ফেলার ব্যাবস্থা গ্রহণ আশু করনীয়।
ড:মুসা দৃঢ়তার সাথে উল্লেখ করেন যে,তার উদ্বাবিত ফর্মূলাই চূড়ান্ত নিরাময় দেবে এবং নাসার টিম এ ব্যাপারে কাজ শুরু করায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। ড: মুসা এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে সার্বক্ষণিক ভাবে অবহিত করতে আহবান জানান। কেননা ট্রাম্প নিজেই বলেছেন,এই ভাইরাসটি দুর্বোধ্য এবং গোত্রহীন।
তিনি বলেন, তার ফর্মূলা বাস্তবায়ন বেশ ব্যয়বহুল। ড:মুসা বলেন,৬০ শতাংশ সালফার, পারমানবিক ও ইউরোনিয়াম আনুপাতিক হারে মিশ্রনের মাধ্যমে ধোয়া তৈরি করতে হবে এবং এমেরিকান এয়ার র্ফোসরে যুদ্ধবমিান দিয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ফুট উপর থেকে আক্রান্ত এলাকায় তা ছড়িয়ে দিতে হবে। এর ফলে বিশ্বব্যাপি মার্কিন সায়েন্টিস্টরা এবং ট্রাম্প পূজনীয় হবেন এবং মানুষ করোনা মুক্ত হবে।
ড: মুসা বলেছেন, এসব উপকরানাদি নিয়ে কাজ করার আমার ৪০ বছরের বেশি অভজ্ঞিতা রায়েছে। এসবের ব্যবহার আমার কাছে খেলনার মত।তিনি বলেন,আমি এ ব্যাপারে অতিমাত্রায় আত্মবিশ্বাসী। গ্রীনকে উদ্দেশ্য করে বলেন, এই কাজের মাধ্যমে সারা বিশ্বে করোনা নির্মূলে আপনি ইতিহাস সৃষ্টি করবেন এবং আপনার নাম ইতহিাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।