ডিএমপির কর্মকর্তারা ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলেন
ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কর্মকর্তারা।
শনিবার সকালে ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় (ক্রাইম কনফারেন্স) বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের নগদ অর্থ তুলে দেন ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া।
ডিএমপি মিডিয়া ও পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, মে মাসে মিরপুর বিভাগ ডিএমপির শ্রেষ্ঠ বিভাগ নির্বাচিত হয়েছে। শ্রেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার এবিএম জাকির হোসেন (সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার, পল্লবী জোন), শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (অফিসার ইনচার্জ) এম এ জলিল (বাড্ডা থানা), শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. ফারুকুল আলম (দারুস সালাম থানা), শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) মো. সাইফুল ইসলাম (কদমতলী থানা) শ্রেষ্ঠ এসআই যৌথভাবে মো. সেলিম খান (চকবাজার থানা) ও প্রদীপ কুমার কুণ্ডু (কদমতলী থানা), শ্রেষ্ঠ এএসআই যৌথভাবে মো. হেলাল উদ্দিন (মতিঝিল থানা) ও মো. ইলিয়াস ব্যাপারী (মিরপুর থানা)।
শ্রেষ্ঠ অস্ত্র উদ্ধারকারী অফিসার এসআই মো. আব্দুল কুদ্দুস (রমনা মডেল থানা), শ্রেষ্ঠ বিস্ফোরক উদ্ধারকারী অফিসার মো. মওদুদ হাওলাদার, পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) (কোতয়ালী থানা), শ্রেষ্ঠ মাদকদ্রব্য উদ্ধারকারী অফিসার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম (কদমতলী থানা), শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার এএসআই মো. হেলাল উদ্দিন (মতিঝিল থানা)।
গোয়েন্দা ও অপরাধ তথ্য বিভাগে শ্রেষ্ঠ হয়েছে ডিবি-পূর্ব বিভাগ, শ্রেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার হয়েছেন পল্লবী জোনাল টিমের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার শাহাদাত হোসেন সুমা, চোরাই গাড়ি উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার হয়েছেন সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. রফিকুল আলম, গাড়ি চুরি উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিম (ডিবি দক্ষিণ)।
অস্ত্র উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ টিম ডেমরা জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মাঈনুল ইসলাম পিপিএম, বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. সামছুল আরেফিন, মাদকদ্রব্য উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ টিম ডেমরা জোনাল টিমের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মাঈনুল ইসলাম পিপিএম, অজ্ঞান ও মলম পার্টি গ্রেফতারে শ্রেষ্ঠ টিম ওয়ারি জোনাল টিমের সহকারী পুলিশ কমিশনার মুকিত সরকার।
ট্রাফিকের শ্রেষ্ঠ বিভাগ নির্বাচিত হয়েছে ট্রাফিক-দক্ষিণ বিভাগ, শ্রেষ্ঠ সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার-হারুন-অর-রশিদ, লালবাগ ট্রাফিক জোন, শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. সাইফুল ইসলাম লালবাগ ট্রাফিক জোন, শ্রেষ্ঠ টিএসআই মো. কামরুল হাসান সবুজবাগ ট্রাফিক জোন।
বিশেষ পুরস্কারে পুরস্কৃতরা হলেন বিভিন্ন স্থানে সফলভাবে জঙ্গিবিরোধী অভিযান চালানোয় যৌথভাবে স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ ও কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগ, খুন মামলার রহস্য উদঘাটনে সম্মিলিতভাবে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মাঈনুল ইসলাম (পিপিএম ডেমরা জোনাল টিম) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. নাজির আহম্মেদ খাঁন (লালবাগ জোন) এসআই আবুল হাসনাত খন্দকার (কদমতলী থানা), এসআই প্রদীপ কুমার কুণ্ডু (কদমতলী থানা) এসআই মো. জাহির হোসেন (কাফরুল থানা) মামলার রহস্য উদঘাটনে সম্মিলিতভাবে এসআই অভিজিৎ কুমার রায় (ভাষানটেক থানা), এসআই প্রবীর রঞ্জন ধর (পল্লবী থানা), এসআই আব্দুল কাদের (বাড্ডা থানা) এসআই হাসান মাসুদ (ভাটারা থানা) এসআই সুধাংশু সরকার, (শেরেবাংলা নগর থানা)।
ছিনতাইকারী গ্রেফতারে সম্মিলিতভাবে সার্জেন্ট মনির হোসেন (সবুজবাগ ট্রাফিক জোন), সার্জেন্ট তানজিলা খাতুন (ওয়ারি ট্রাফিক জোন) ও এসআই অখিল চন্দ্র সরকার (কোতয়ালী থানা), ভুয়া পুলিশ গ্রেফতারে যৌথভাবে মো. শরিফুল ইসলাম পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন, মোহাম্মদপুর ট্রাফিক জোন) ও মো. আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার পিপিএম পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন, মিরপুর ট্রাফিক জোন)।
ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতারে সম্মিলিতভাবে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মাহমুদা আফরোজ লাকী (পিপিএম কোতয়ালী জোনাল টিম), ডিবি-দক্ষিণ বিভাগ, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মুকিত সরকার (ওয়ারী জোনাল টিম, ডিবি-পূর্ব বিভাগ), পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. পারভেজ ইসলাম (পিপিএম, কোতয়ালী থানা)।
ভুয়া সিআইডি গ্রেফতারে সার্জেন্ট মুহাম্মদ সোহরাব হোসাইন (দারুসসালাম ট্রাফিক জোন), প্রতারক গ্রেফতারে সার্জেন্ট আনন্দ চন্দ্র রায় (মতিঝিল ট্রাফিক জোন), বিকাশে টাকা আত্মসাৎকারী আসামি গ্রেফতারে সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আজহারুল ইসলাম মুকুল (সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগ)।
ভিকটিম উদ্ধার ও আসামি গ্রেফতারে সম্মিলিতভাবে সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার রাহুল পাটওয়ারী (গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিম) সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. শাহাদাত হোসেন সুমা (পল্লবী জোনাল টিম), সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম (মাদক উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিম) এবং এসআই রিপন কুমার বিশ্বাস (কোতয়ালী থানা)।
পাচারকারী চক্রের সদস্য গ্রেফতারে সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার নাজমুস সাকিব খান (লালবাগ জোনাল টিম), চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতারে পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) আবুল কালাম আজাদ (শাহবাগ থানা), চোরাই মালামাল উদ্ধারে যৌথভাবে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলী হোসেন (পিপিএম, রমনা মডেল থানা) ও এসআই ইমাম মেহেদী (শাহবাগ থানা), প্লাস্টিকের দানা উদ্ধারে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কাজী মইনউদ্দিন (তেজগাঁও জোনাল টিম)।
মাদক উদ্ধার ও আসামি গ্রেফতারে যৌথভাবে সার্জেন্ট মো. নবির হোসেন (ডেমরা ট্রাফিক জোন) ও কনস্টবল মো. মাঈনুল ইসলাম (রমনা থানা), চোরাইগাড়ি উদ্ধারে যৌথভাবে সার্জেন্ট চন্দন কুমার সিংহ (মতিঝিল ট্রাফিক জোন), সার্জেন্ট সাইফুল ইসলাম মৃধা (ডেমরা ট্রাফিক জোন), নকল মালামাল উদ্ধার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক সাজা প্রদানে সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফজলুর রহমান (বিপিএম, পিপিএম, ধানমন্ডি জোনাল টিম, ডিবি-দক্ষিণ বিভাগ), ফেসবুকে কটূক্তি করা আসামি গ্রেফতারে সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. বদরুল হাসান (কোতয়ালী জোন, লালবাগ বিভাগ)।
এছাড়াও বিশেষ পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন এইচ এম আজিমুল হক অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (রমনা জোন), সালমান হাসান সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রল-কোতয়ালী), তপন চন্দ্র সাহা, পিপিএম-বার অফিসার ইনচার্জ (দক্ষিণখান থানা), মো. শাহীন ফকির, বিপিএম অফিসার ইনচার্জ (কামরাঙ্গীরচর থানা) ও মোহাম্মদ আতিকুর রহমান অফিসার ইনচার্জ (নিউমার্কেট থানা)।
About Post Author
