ইচ্ছে নটরাজ ………………….. শায়না হোসেন
এহৃদয় হৃদয়ের সাথে করে আলাপন-
দুপুর বেলার ঝলসানো রোদে জ্বালাময়ি,
এহৃদয় করছে কাল্পনিক কিছু অনুভূতির আবিষ্কার! হায়রে পোড়া মন-
যেখানে কাল বৈশাখী পাগলা হাওয়ায়
ভাঙ্গা এলোমেলো স্বপ্নেরা করে তিরস্কার!
নিয়ে জ্বলন্ত মেঘ ডাকা অবরুদ্ধ শ্বাস প্রশ্বাস
নটরাজ, বলতো তুই কি চাস-?
গোলাপের পাপড়ী স্বজ্জীত কিছু
অনুভব তার সাথে সামান্য প্রেম
অনুভূতির সাথে সুহৃদয়ের আহব্বানে!
হা হা হা হা এই বুঝি সামান্য চাওয়া–?
চাদেঁর সাথে তালমিল রেখে,
পাহাড় ডিঙ্গিয়ে স্থাপন করা কালজয়ী অরণ্যে!
আর নীল সাগর পাড়ি দেওয়া,এইতো আমার চাওয়া মনে প্রাণে!
হে নটরাজ-
এতটা সহজ না তোমার চাওয়া–
এখানে সরলরেখা মেরু পর্বতের সাথে- প্রকিতির বিস্তৃত অজান্তেই কিছু গর্ত,
যেথায় ফাদঁ আর ফাঁকি একে অন্যের পরিপূরক,
এক নষ্টা অরণ্য,পদে পদে পাবে কলঙ্কীত বাধা!
চাওয়া পাওয়া শুধু স্বপ্নে মানায়,
নিহত স্বপ্নেরা আত্নার ন্যায় করে দুরে চিৎকার!
পিঁপাসায় পান করাজলও নেই— ?
সেতো এক মরুদগ্ধ বাতাসে মিশ্রিত বিষে,
সুস্বাদু পানীয় দৃষ্টিতে, আসলে ঘৃণার স্তূপ সে অস্তিত্বে!
অমৃত সুখের মিশ্রিত সুধার টলমলে জল,,
পারবে করতে পান–?
ইচ্ছুক নটরাজ ভেবে দেখ-
কতটা চাওয়া পাওয়া তোর,
কি আর আছে চাওয়ার, আবেগ আর
মন পিপাঁসা হৃদয়ে ভাবনায় পাওয়া
কিছু স্মরণীয় স্মৃতিই থাক!
চাই কিছু ন্যায়সংগত আসা পূর্ণহোক,
দিতে চাই সমস্ত অনাবাদী হৃদয়ে –
নতুন উদ্যামে ভরা সতেজ সবুজ ফসলের ঘ্রাণ!
হবেনা পূর্ণ এ জনকির্ণ মহলে,
নেই যেথায় সৎ ও সত্যের বলিদান,
তাই নটরাজ —
এসব থেকে তুই দুরে থাক।।